ছত্রাক কি - ছত্রাকের উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় পাঠক, ছত্রাকের উপকারিতা ও অপকারিতা, ছত্রাক কি ছত্রাক সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে আপনি নিশ্চয়ই আগ্রহী। তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য একদম কার্যকরী। আমাদের এই পোস্ট আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি ছত্রাক সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন।

ছত্রাক কি - উপকারিতা-অপকারিতা


ক্লোরোফিলবিহীন এবং নিউক্লিয়াসযুক্ত এই ছত্রাক আমাদের অনেক উপকারে লাগে আবার এই ছত্রাকী আমাদের অনেক ক্ষতি করে থাক, ছত্রাকের ভালো খারাপ দিক সহ বিভিন্ন তথ্য নিয়ে লিখা আমাদের এই পোস্ট তাই চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ছত্রাক কি - ছত্রাকের উপকারিতা ও অপকারিতা

ভূমিকা

আমাদের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাকে জানানোর চেস্টা করবো ছত্রাক কি, ছত্রাকের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে, ছত্রাক কি কি রোগ সৃষ্টি করে থাকে, ছত্রাকের ছবি, উপকারী ছত্রাকের নাম অপকারী ছত্রাকের নাম সহ আরও অনেক কিছু।

ছত্রাক কি এবং ছত্রাক কাকে বলে

ছত্রাক হলো ক্লোরোফিলবিহীন, নিউক্লিয়াসযুক্ত, বহুকোষী, অভাস্কুলার, হাইফিসমৃদ্ধ, মাইসেলিয়াম দ্বারা গঠিত হেটারোট্রাফিক, সুকেন্দ্রিক জীব যারা শোষণ প্রক্রিয়া খাদ্য গ্রহণ করে। প্রচলিত শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধিতিতে ছত্রাক থ্যালোফাইট বিভাগের অন্তর্গত কিন্তু পঞ্চরাজ্য শ্রেণীবিন্যাসে ছত্রাক প্রজাতি সমূহ পৃথক Fungi রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত।

আমরা জানি Fungi অর্থ হলো ছত্রাক এবং ছত্রাক বিষয়ক বা ছত্রাক সম্বন্ধে স্টাডি বা পড়াশোনা করকে বলা হয় মাইকোলজি বা ছত্রাক তত্ত্ব। এ পর্যন্ত পৃথিবীতে প্রায় ৯০ হাজার প্রজাতির ছত্রাক পাওয়া গেছে। এবং আমাদের জেনে রাখা ভালো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জীব এই ছত্রাক প্রজাতির। "মধু ছত্রাক বা হানি মাশরুম" পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জীব হিসেবে গণ্য করা হয়।

ছত্রাকের উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রত্যেকটা কিছুরই কম-বেশি ভালো দিক খারাপ দিক থাকে। এদিক থেকে ছত্রাকও ব্যতিক্রম নয়। ছত্রাকও কিছু উপকারী দিক রয়েছে যেগুলো আমাদের অনেক বেশি দরকার হয় আবার কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে কিছু ক্ষতিকার ছত্রাক রয়েছে যেগুলো আমাদের ক্ষতি করে থাকে। তো চলুন আজকে জেনে নেয়া যাক ছত্রাক আমাদের কি কি ক্ষতি করে এবং কি কি উপকার করে থাকে।

ছত্রাকের উপকারী প্রভাব

১. খাদ্য হিসেবে ছত্রাকঃ মাশরুম (Mushrooms-Agaricus, Volvariella), মোরেল (Morels-Morchella), ট্রালফ (Truffle- Tuber) প্রভৃতি নামে পরিচিত বিভিন্ন প্রজাতির ছত্রাক বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে খাদ্য হিসেবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে চাষ করা হয়। Agaricus bisporus এবং agaricus campestris সবজি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এগুলো পুষ্টিগুণ অনেক উন্নতমান অনেক উচ্চ মানের যেগুলো আমাদের দেহের অনেক উপকার করে।

২. ওষুধ তৈরিতেঃ পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত এন্টিবায়োটিক পেনিসিলিন Penicillium Chrysogenum গনের ছত্রাক থেকে তৈরি হয়। Claviceps Purpurea ছত্রাক থেকে ergot তৈরি হয় যা ঔষধ হিসেবে ব্যাপকভাবে, ব্যবহার করা হয়, বিশেষ করে সন্তান প্রসবের পরে রক্ত ক্ষরণ বন্ধ করতে।

মৃত্তিকাবাসী (Tolypocladium inflatum) ছত্রাক থেকে সাইক্লোস্পোরিন ওষুধ তৈরি করা হয়, যা মানুষের দেহের যেকোনো অঙ্গ টান্সপ্লান্ট করতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। Aspergillus ছত্রাক থেকে টেরোয়েড স্টেরয়েড পাওয়া যাই এটি আরথ্রাইটিস নিরাময় করে।

৩. জৈব এসিড ও উৎসেচক তৈরিতেঃ বিভিন্ন প্রজাতির ছত্রাক থেকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত বিভিন্ন এসিড ও উৎসেচক তৈরি করা হয়। যেমন- Saccharomyces cerevisiae ছত্রাক থেকে ইনভারটেজ নামক উৎসেচক পাওয়া যায়। ডায়াস্টেজ ও এসিড তৈরিতে Aspergillus ছত্রাক ব্যবহার করা হয়।

৪. পরিবেশ সংরক্ষণঃ ছত্রাক পরিবেশ থেকে বিষাক্ত দূষক পদার্থ বিশ্লিষ্ট করে পরিবেশকে বিষাক্ত পদার্থ থেকে মুক্ত করে দূষণমুক্ত করে। এই প্রক্রিয়াকে বায়োরিমিডিয়েশন বলে। বজ্র পদার্থ বিশ্লিষ্ট করে ছত্রাক পরিবেশে কার্বন ও অন্যান্য মৌল ফিরিয়ে দেয় যা পরবর্তীতে উদ্ভিদ পুনরায় ব্যবহার করতে পারে।
৫. হরমোনঃ Gibberella fujikuroi নামক ছত্রাক থেকে জিবেরেলিন নামক উদ্ভিদের বৃদ্ধি হরমোন পাওয়া যায়।

৬. কৃষিতে ব্যবহারঃ ছত্রাকের বহুমুখী কৃষিতে লক্ষ্য করা যায়। মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতেও ছত্রাকের অবদান আছে। এক একর উর্বর জমির উপরের ৮ ইঞ্চি মাটিতে এক টন পরিমাণ ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। মৃত দেহ ও জৈব বর্জ্য পচনের মাধ্যমে জৈব সার তৈরিতে ছত্রাকের যথেষ্ট ভূমিকা আছে।

৭. শিল্প দ্রব্য উৎপাদনেঃ অত্যাবশ্যকীয় শিল্প উৎপাদনে বিভিন্ন প্রকার বিশেষ ভূমিকা পালন করে
  • Saccharomyces নামক ইস্টের বিভিন্ন প্রজাতি ভিটামিন বি, সি, গ্লিসারিন তৈরিতে এবং কোকোর বীজ থেকে চকলেট সংগ্রহ করে সুগন্ধযুক্ত করাতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
  • বেকারিতে পাউরুটি পাউরুটি ও কোকের ও কেক তৈরিতেSaccharomyces ইস্ট ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। Penicillium Cememberti এবং Penicillium rosqueferti ব্যবহার করে সুরভিত পনির তৈরি করা হয়।
  • মদ তৈরিতে Saccharomyces Cerevsiyae ছত্রাক প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করা হয়. এজন্য একে brewer yeast বলা হয়।

ছত্রাক্রে অপকারি প্রভাব

১. খাদ্য পচন ও বিষক্রিয়া সৃষ্টিঃ কিছু সংখ্যক মৃতজীবী ছত্রাক আমাদের খাদ্য দ্রব্যে পচন ও বিষক্রিয়া সৃষ্টি করে। Aspergillus, Penicillium প্রভৃতি ছত্রাক আচার চাটনি জ্যাম ও জেলি নষ্ট করে দেয় এবং ছত্রাকের আক্রমণে গুদামজাত শস্য নষ্ট হয়।

২. উদ্ভিদের রোগ সৃষ্টিঃ পরজীবী ছত্রাক আবাদে ফসলের মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে। ব্লাইট ব্লাস্ট মিলডিট রট প্রভৃতি উদ্ভিদের রোগের কারণ বিভিন্ন প্রজাতির পরজীবী ছত্রাক। ১৯৪২ সালে তৎকালীন বাংলায় মহা দুর্ভিক্ষ হয়েছিল ধানের বিলম্বিত ধ্বসা (লেট ব্লাইট) ব্যবসা রোগের কারণে।

এই রোগ Helminthosprium oryzae নামক ছত্রাক দিয়ে সৃষ্টি হয়। এছাডাও Phytophthora infestans নামক ছত্রাক এর কারণে আলুর বিলম্বিত ধ্বসা (আর্লি ব্লাইট) রোগ হয় এবং গোম গাছের মরিচা রোগ হওয়ার পেছনে যে ছত্রাক দায়ী সেটা হলো Puccinia graminis-tritici.

৩. প্রাণীর রোগ সৃষ্টিতেঃ Aspergillus, Mucor, Rhizopus, Cercospora প্রভৃতি ছত্রাক মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীদেহে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করে। Mycrosporium ছত্রাকের আক্রমণে মানুষের মাথার চুল পড়ে যায় গিয়ে মানুষের মাথায় টাকের সৃষ্টি হয়।

৪. কাগজ বিনষ্ট করণেঃ Penicillium, Alternaria Fusarium জাতীয় ছত্রাক কাগজের উপর জন্মিয়ে কাগজ বিনষ্ট করে দেয়।

৫. কাঠের পচন ও ক্ষয়ঃ বহু ছত্রাক আছে যারা কাঠে পচন সৃষ্টি করে করে কাটকে নষ্ট করে দেয়।যেমন- Poria, Serpule, Polyporus ইত্তাদি।

৬. চামড়া ও কাপড়ের চিতিঃ বর্ষাকালের চামড়া ও কাগজের উপর Aspergillus ছত্রাক জন্মায় এবং চামড়া ও কাপড়ের উপর চিতি তৈরি করে চামড়া ও কাপড় নষ্ট করে ফেলে।

৭. গৃহপালিত পশু পাখি ও মাছের রোগ সৃষ্টিঃ Aspergillus funigatus ছত্রাক হাঁস মুরগি ও পাখির গর্ভপাত হয় ঘটায়। Microsporium canis নামক ছত্রাক কুকুর ও ঘোড়ার শরীরে দাদ জাতীয় চর্মরোগ সৃষ্টি করে। Saprolegnia parasitica ছত্রাক দ্বারা মাসের এমন রোগ সৃষ্টি হয়।

৮. মানুষের রোগ সৃষ্টিঃ Trichophyton rubrum নামক ছত্রাকের আক্রমণে মানুষের দেহে দাদ রোগের সৃষ্টি হয়।

৯ মাছের রোগ সৃষ্টিঃ Saprolegnia ছত্রাক কার্প জাতীয় মাছের বিশেষ রোগ সৃষ্টি করে উৎপাদন হ্রাস করে।

ছত্রাক এর চিত্র

নিচে আমরা কয়েকটি ছত্রাকের ছবি দেখবো যেখানে ইস্ট, Saprolegnia, Aspergillus, Penicillium, Polyporus এবং Morchella নামক ছত্রাক এর ছবি থাকবে। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক।


এবারে আমরা এগারিকাস (Agaricus) ছত্রাকের ছবি দেখে নিবো যেখানে আগারিকাসের বিভিন্ন অংশ দেখানো হয়েছে। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক।

দুটি উপকারী ছত্রাকের নাম

Penicillium Chrysogenum গনের ছত্রাক অনেক বেশি উপকারী। কারন Penicillium Chrysogenum এই গনের ছত্রাক থেকে পেনিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিক উৎপাদিত হয়। পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত এন্টিবায়োটিক পেনিসিলিন Penicillium Chrysogenum গনের এই ছত্রাক থেকে তৈরি হয়। তাই Penicillium Chrysogenum গনের এই ছত্রাক আমাদের জন্য অনেক বেশি পকারী।

Saccharomyces নামক ইস্ট এই ছত্রাকটি আমাদের জন্য অনেক উপকারী কারন এই জাতীয় ছত্রাক থেকে আমরা ভিটামিন বি, সি, গ্লিসারিন তৈরিতে ব্যবহার করে থাকি এবং কোকোর বীজ থেকে চকলেট সংগ্রহ করে সুগন্ধযুক্ত করাতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।

এছাড়াও যেই ছত্রাকের কথা না বললেই না সেটা হলো Agaricus (এগারিকাস) ছত্রাক। এই ছত্রাকের বিভিন্ন প্রজাতি আমরা সজবি হিসাবে ব্যবহার করে থাকি। আমরা সবজি হিসাবে খেয়ে থাকি।

দুটি অপকারী ছত্রাকের নাম

Aspergillus, Penicillium জাতীয় ছত্রাক আমাদের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে থাকে। Aspergillus, Penicillium জাতীয় ছত্রাক বিষক্রিয়া এবং পচন সৃষ্টি করে থাকে, যা আমাদের জন্য ক্ষতিকর।

Mucor, Rhizopus, Cercospora প্রভৃতি ছত্রাক মানুষের রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী, এই জাতীয় ছত্রাক মানুষের মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে থাকে। এছাড়াও- Saprolegnia richophyton rubrum Saprolegnia parasitica Microsporium canis Aspergillus funigatus Poria, Serpule, Polyporus Alternaria Fusarium Mycrosporium এই সকল ছক্রাক অপকারী ছত্রাক এই ছত্রাক গুলো আমাদের ক্ষতি করে থাকে।

ছত্রাক এর বৈশিষ্ট্য

ছত্রাকের বৈশিষ্ট্য অনেকগুলোই আছে তবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বৈশিষ্ট্য আছে যেগুলো ইন্টারমিডিয়েট পর্যায়ের বিভিন্ন পরীক্ষায় অনেক বেশি কাজে লাগে। এটার ভিত্তিতে এখন আমরা ছত্রাকে বৈশিষ্ট্য দেখবো- অতি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য গুলো চলুন দেখে নেওয়া যাক

১. ছত্রাকের কোষ প্রাচীর কাইটিন নির্মিত। কাইটিন হলো এক প্রকার জটিল পলিস্যাকারাইড।

২. ছত্রাকের সঞ্চিত খাদ্য প্রধানত গ্লাইকোজেন, তৈলবিন্দু, কখনো কখনো কিছু পরিমাণ ভলিউটিন ও চর্বি থাকতে পারে।

৩. ছাত্রের দেহে ভাস্কুলার টিস্যু নেই।

৪. এদের জননাঙ্গ এককোষী

৫. অধিকাংশ ছত্রাক সদস্যই শোষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পুষ্টি গ্রহণ করে থাকে

৬. তীব্র অভিযোজন ক্ষমতা রয়েছে। তীব্র অভিযোজন ক্ষমতা কতক ছত্রাক ৫ ডিগ্রি নিম্ন তাপমাত্রায় এবং কতক ছত্রাক ৫০ ডিগ্রি এর ওপর তাপমাত্রায় জন্মাতে সক্ষম।

৭. ছত্রাক থালোফাইটা জাতীয় উদ্ভিদ।

তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ ছাত্রীকে কিছু বৈশিষ্ট্য এবারে দেখে নেয়া যাক

১. ছত্রাক ক্লোরোফিল বিহীন, অসবুজ সালোকসংশ্লেষণে অক্ষম অপুষ্পক উদ্ভিদ।

২. এরা মৃতজীবী পরজীবী বা মিথোজীবী হিসেবে বাস করে।

৩. এরা সুকেন্দ্রিক অর্থাৎ এদের কোষে সুগঠিত নিউক্লিয়াস ও বিভিন্ন অঙ্গানু বিদ্যমান।

৪. স্ত্রী জননাঙ্গে থাকা অবস্থায় জাইগোট বহুকোষী ভ্রুনে পরিনত হয়।

৫. হ্যাপ্লয়েড স্পর দিয়ে বংশবিস্তার হয়।

৬. জাইগোট-এ মায়োসিস বিভাজন ঘটে, তাই থ্যালাস হ্যাপ্লয়েড।

৭. এককোষী ছাড়া সব ছত্রাকের দেহ হাইফি দ্বারা গঠিত।

ছত্রাক জনিত রোগ কি কি

ছত্রাক আমাদের উপকার করে আবার অনেক ক্ষতি করে। ছত্রাক দ্বারা অনেক রোগ হয়ে থাকে নিচে ছত্রাক ঘটিত কিছু রগের নাম দেখে নেওয়া যাক।
  • গোম গাছের মরিচা রোগ
  • আর্লি ব্লাইট
  • লেট ব্লাইট
  • মানুষের মাথার চুল পড়ে যায়
  • হাঁস মুরগি ও পাখির গর্ভপাত হয় ঘটায়
  • কুকুর ও ঘোড়ার শরীরে দাদ জাতীয় চর্মরোগ
  • মানুষের দেহে দাদ রোগের

লেখকের শেষ কথা

আমরা আমাদের পোস্টেটির তথ্য ডা. মোহাম্মদ আবুল হাসান স্যার সহ অন্যান্য স্যারদের বই থেকে সংরক্ষণ করে আপনাদের সামনে সুন্দর করে প্রয়োজন আনুযায়ী সংক্ষেপে সহজে তুলে ধরার চেস্টা করেছি। আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। আমাদের পোস্টটে আমরা ছত্রাকের উপকারিতা অপকারিতা ছত্রাক কি ছত্রাক কি এমন সকল কিছুই দেখানোর চেস্টা করেছি। ছত্রাকের উপকারিতা অপকারিতা এইচ এস সি শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটা কমেন্ট করবেন এবং আপনাদের বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং আমাদের পোস্টের মধ্যে কোথাও আপনার ভুল মনে হলে আমাদেরকে কমেন্ট করে বা whatsapp এ জানাবেন। বাংলায় আরও সকল ধরনের তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য ভালো থাকবেন আসসালামু আলাইকুম

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url